QR টিকিট

Read in English

কখনও কখনও আপনি খেয়াল করে থাকতে পারেন যে আপনি কোন একটি টিকিট কেটেছেন, সেই টিকিটের  উপর কোন একটি চারকোনা জায়গায় কতগুলি সাদাকালো খোপ যুক্ত  একটি  কিউ আর কোড আছে। আবার গেটে ঢোকার সময় এটি কেও মোবাইল দিয়ে স্ক্যান করে ঢুকতে দিচ্ছে বা একটি যন্ত্রের সামনে এটি ধরলে গেটটি খুলে যাচ্ছে। আসলে এই টিকিট গুলিতে এমন কিছু তথ্য কিউ আর কোডের মধ্যে দেওয়া থাকে যার ফলে যান্ত্রিক ভাবে টিকিট  গুলি পরীক্ষা করা সম্ভব হয়। 

যখন একটি টিকিটে একটি QR কোড থাকে,  যার মাধ্যমে টিকিটটি পরীক্ষা ও মূল্যায়ন সম্ভব হয়, তখন এটিকে QR টিকিট বলা যেতে পারে। এখানে কিছু নমুনা দেওয়া হল।

QR কোড কি?

QR কোডের পুরো কথাটি  হল কুইক রেসপন্স কোড। এটি একটি মেশিন-পঠনযোগ্য কোড যা  কতগুলি কালো এবং সাদা বর্গ ক্ষেত্রের সারি  নিয়ে গঠিত।  সাধারণত স্মার্টফোনে ক্যামেরা দ্বারা পড়ার জন্য URL বা অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণের জন্য এগুলি ব্যবহৃত  হয়।

টিকিটের মধ্যে QR কোড গুরুত্ব পূর্ন কেন ?

টিকিটে বিশেষ ভাবে তৈরি একটি QR কোড যোগ করা হলে স্মার্ট ফোন বা বিশেষ স্কানারের সাহায্যে খুব দ্রুত টিকিট গুলি পরীক্ষা করা সম্ভব হয়। ফলে অংশগ্রহণকারী / আগন্তকদের চেক-ইন অনেক দ্রুত এবং মসৃণ  করা সম্ভব।  যেহেতু কোডটিতে যে তথ্য রয়েছে তা ইতিমধ্যেই উপস্থিত ডাটাবেসের তথ্যের সাথে মিলিয়ে দেখা হয়, ফলে নকল টিকিট নিয়ে কারও ঢোকার সম্ভাবনাও থাকে না। 

QR টিকিট কি অনলাইন টিকিট নাকি অফলাইন?

QR টিকিট  এর সাথে যেহেতু ওয়েবসাইটের সরাসরি যোগ আছে সুতরাং QR টিকিট তৈরি করতে ইন্টারনেট সংযোগ অবশ্যই প্রয়োজন।  তবে অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা বা কতৃপক্ষ  এই টিকিট প্রিন্ট করে অফলাইনেও  বিক্রি করতে পারেন।  

তবে টিকিট যাচাই (আসল/ নকল; ব্যাবহৃত/ অব্যাবহৃত ইত্যাদি) ও ব্যাবহৃত টিকিট চিহ্নিত করন ইত্যাদি কাজ   অনলাইনেই করতে হবে। 

QR টিকিট স্ক্যান করার জন্য কি প্রয়োজন?

একটি স্মার্ট ফোনের সাহাজ্যেই কিউআর টিকিট স্ক্যান করা সম্ভব। তবে বড় প্রতিষ্ঠানে স্বয়ংক্রিয় ভাবে প্রবেশদ্বার খোলার জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি যন্ত্র ব্যাবহার করা হয়। স্ক্যান করার সময় ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকতে হবে।

স্মার্টফোন দিয়ে একটি QR টিকেট স্ক্যান করার জন্য কি একটি বিশেষ অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) ইনস্টল করতে হবে?

না, এটি প্রয়োজনীয় নয়, একটি QR টিকিট স্ক্যান করতে আপনাকে আপনার ফোনে একটি পৃথক/বিশেষ অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে। আপনি যদি কোনও কোম্পানি থেকে QR টিকিট পরিষেবা নেন, পোর্টালে লগ ইন করে, আপনি একটি অনলাইন স্ক্যানার খুঁজে পেতে পারেন যা টিকিট স্ক্যান করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। যে সংস্থাগুলি QR টিকেট সরবরাহ করে তারা সাধারণত এই জাতীয় স্ক্যানার সরবরাহ করে।

কিন্তু টিকিট স্ক্যান করতে প্রতিবার লগ ইন করা সময়সাপেক্ষ এবং বিরক্তিকর হতে পারে। আরেকটি বিষয়, এটি একটি নিরাপত্তা সমস্যা হতে পারে কারণ অ্যাডমিন সবসময় টিকিট পরীক্ষা করতে পারে না। তিনি এই কাজের জন্য অন্য ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে পারেন। তাই পোর্টালে লগইন করলে সেই ব্যক্তির কাছে অন্যান্য বিবরণও খুলে যেতে পারে, এটা সবসময় কাম্য নয়। এই কাজের জন্য ডিজাইন করা একটি ছোট অ্যাপ্লিকেশন বা একটি বিশেষ ওয়েব পৃষ্ঠার একটি বিশেষভাবে ডিজাইন করা শর্টকাট কাজটিকে আরও সহজ করে তুলতে পারে।

একটি QR টিকিট কিনতে একটি অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে?

কিছু ক্ষেত্রে, QR টিকেট কেনার জন্য আপনাকে আপনার ফোনে একটি অ্যাপ ইনস্টল করতে হতে পারে যেমন মেট্রো রেল। এই অ্যাপটির সাহায্যে সহজেই চলার পথে টিকিট কিনতে পারেন।

কিন্তু অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টলেশন প্রয়োজন সবসময় নাও হতে পারে যেমন আপনি যদি একটি সিনেমা হল বা একটি অনুষ্ঠানের একটি QR টিকিট কিনতে চান; আপনি একটি ওয়েব লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন। আয়োজকরা ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া, এসএমএস, ইমেল বা QR কোড ইত্যাদির মাধ্যমে লিঙ্কটি শেয়ার করতে পারে।

নিজের প্রতিষ্ঠানে QR টিকিট চালু করা কি সময় সাপেক্ষ?

নিজের ব্যাবহারের জন্য যদি কেও এই সিস্টেম নিজেই পুরোপুরি তৈরি করতে চাইলে তা অবশ্যই সময় সাপেক্ষ হবে। তবে এই ধরনের পরিষেবা দেয় এমন কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পরিষেবা নিলে খুব তারাতারি এই পদ্ধতি চালু করা সম্ভব।

কিউআর টিকিটের পদ্ধতিটি কি ব্যয় বহুল?

নিজের সংস্থার জন্য QR টিকিটের পুরো সিস্টেম নিজে কেও তৈরি করতে চাইলে তা যেমন সময় সাপেক্ষ, তেমনই খরচ সাপেক্ষও। কম সময়ে কম খরছে এই পদ্ধতি চালু করার জন্য এই ধরনের পরিষেবা দেয় এমন কোন সংস্থার কাছ থেকে পরিষেবা নেওয়া ভাল। এটি চালু রাখার জন্য কিছু খরচ অবশ্যই আছে কিন্ত তাকে ব্যয় বহুল বলা যায় না। কিছু ক্ষেত্রে প্রচলিত পদ্ধতির চাইতে কম খরচেও এটি সম্ভব হতে পারে।

কিউআর টিকিটের জন্য কোন হলোগ্রাম, জলছাপ, বিশেষ কাগজ বা বিশেষ প্রিন্টার কি প্রয়োজন?

না , QR টিকিটের সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য qr কোডের মধ্যেই সঞ্চিত থাকে এবং টিকিট পরীক্ষার সময় ডেটাবেসের তথ্যের সাথে তা মিলিয়ে দেখা হয়। সুতরাং এক্ষেত্রে হলোগ্রাম, জলছাপ বা বিশেষ কাগজের প্রয়োজন হয়না। সাধারণ কাগজে যেকোন ভাল প্রিন্টার দিয়ে টিকিটের প্রিন্ট আউট নেওয়া যায়।

কিউআর টিকিট যদি কেও ছবি তুলে নেয় বা জেরক্স করে নেয়, সেগুলি কি বৈধ টিকিট হিসাবে কাজ করবে?

প্রযুক্তিগত দিক থেকে একটি প্রিন্ট করা qr টিকিট, তার জেরক্স বা ছবির মধ্যে কোনো তফাত নেই, যদি qr কোডটি অবিকৃত থাকে। তবে কতৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন যে তারা টিকিটের ছবিকে স্কানের জন্য অনুমোদন দেবেন কি না। কারণ প্রকৃত গ্রাহকের অজান্তেই কেও তার টিকিটের ছবি তুলে নিতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রকৃত গ্রাহক বঞ্চিত হতে পারেন।

গেটে এই টিকিট পরীক্ষার জন্য কি সাধারন টিকিটের তুলনায় বেশি সময় প্রয়োজন?

স্মার্ট ফোন টিকিট স্কানার চালু থাকা অবস্থায় একটি টিকিট স্কান করতে প্রায় 1 সেকেন্ড বা তারও কম সময় লাগে। এই সময়ের মধ্যেই পরীক্ষা করা হয় টিকিটটি আসল নাকি নকল, পরীক্ষা কালীন সময়ে এর বৈধতা আছে কি না, ইতিমধ্যে এটি কেও ব্যবহার করেছে কি না, ব্যবহার করে থাকলে কখন/ কত সময় আগে করেছে, টিকিটটি তে কত জনের প্রবেশাধিকার আছে ইত্যাদি।

শুধু তাই নয়, যে টিকিটটি ব্যবহার করা হল তার তথ্যও ডেটাবেস এ লিপিবদ্ধ হয়ে যাবে একই সঙ্গে। ফলে সামগ্রিক ভাবে এতে সময় কমই লাগে।

তবে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখা দরকার , যেমন স্মার্ট ফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ, যেগুলি এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হবে সেগুলি অন্তত পক্ষে মাঝারি ক্ষমতা সম্পন্ন হওয়া প্রয়োজন।

একটি সংস্থায় একসঙ্গে কত জন QR টিকিট পরীক্ষা করতে পারে?

কোনো একটি সংস্থার হয়ে একসঙ্গে এক বা একাধিক জন , এক বা একাধিক গেটে টিকিট পরীক্ষার কাজটি করতে পারে।

কিউ আর টিকিট পরীক্ষার জন্য কি বিশেষ আপ্লিকেশন ( app.) প্রয়োজন ?

না, এটি জরুরি নয় যা টিকিট পরীক্ষার জন্য আলাদা অ্যাপ ফোনে ইন্সটল করতেই হবে। যে পোর্টাল থেকে টিকিট তৈরি করা হয়েছে সেখানে লগিন করে অনলাইন স্কানার ব্যবহার করা যায়। যারা বা যে সংস্থা qr টিকিটের ব্যবস্থা করে তারা সাধারণত এরকম স্কানারের ব্যবস্থাও করে। তবে প্রতিবার টিকিট স্ক্যান করতে লগইন করা সময় সাপেক্ষ ও বিরক্তির কারণ হতে পারে। একটি ছোট্ট অ্যাপ্লিকেশন ফোনে ইন্সটল করা কাজটি অনেক সহজ করা যেতে পারে।

টিকিট পরীক্ষার জন্য কি বিশেষ প্রশিক্ষণ ( training) প্রয়োজন?

যেকোন কাজ, সেটি যতই সহজ হোক বা কঠিন, কাজটি করতে হলেতো জানতেই হবে কিভাবে করতে হয়। স্মার্ট ফোনের সাহায্যে QR টিকিটের পরীক্ষা এতটাই সহজ যে ২-৩ মিনিটের ট্রেনিং ই যথেষ্ট।

এই টিকিট পদ্ধতি চালু করলে কি কোন নির্দিষ্ট সময় /দিনে সংশ্লিষ্ট স্থানে মোট কত জন প্রবেশ করেছে তার হিসেব পাওয়া সম্ভব?

QR টিকিট নিয়ে যারা সংশ্লিষ্ট স্থানে প্রবেশ করছে তাদের হিসেব প্রতি মুহূর্তে ডেটাবেস এ আপডেট হয়ে যায়। সুতরাং টিকিটের পোর্টাল থাকে যেকোন মুহূর্তে আগন্তুকের সংখ্যা পাওয়া সম্ভব। তবে কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। যেমন একাধিক ব্যক্তির জন্য অনুমোদিত টিকিট নিয়ে, কম সংখ্যক ব্যক্তি প্রবেশ করলে সঠিক হিসেব পাওয়া সম্ভব নয়।

আবার সংশ্লিষ্ট স্থানে প্রবেশের পর যারা বেরিয়ে গেছে তাদের হিসেবও সাধারণত রাখা হয়না।

টিকিট নকল হওয়া থেকে কি রক্ষা পাওয়া সম্ভব?

চিরাচরিত টিকিট যা কাগজের উপর প্রিন্ট করে বিক্রি করা হয়, সেগুলি যাতে নকল না হয় তার জন্য আমরা যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারি সেগুলি হল: বিশেষ কাগজে প্রিন্ট করা, সংস্থার স্ট্যাম্প ব্যবহার করা, তারিখ স্ট্যাম্প ব্যবহার, টিকিটে ক্রমিক নম্বর যোগ করা ইত্যাদি।

কিন্ত লক্ষনীয় বিষয় হল এগুলি কোনোটিই এমন কোন বিষয়/বস্ত/তথ্য নয় যা দুনিয়াতে মাত্র এক জনের কাছেই পাওয়া যায়। যে কেও একটু চেষ্টা করলে এই সমস্ত জিনিস বাজার থেকে সংগ্রহ করতে পারে বা বানিয়ে নিতে পারে । এখন তো স্ট্যাম্পের ছাপ দিয়েই সেই স্ট্যাম্প বানিয়ে ফেলা যায় আধ ঘন্টার মধ্যেই। আর খরচ? ৩০-৪০ টাকা মাত্র। রঙিন জেরক্স করা যায় মাত্র ১০ টাকায়। তাতে আসল – নকল এর তফাত বোঝা দায়! সুতরাং সাধারণ টিকিট নকল করাটা আজকের দুনিয়াতে শুধু চেষ্টার অপেক্ষা। আর আসল নকলের মধ্যে যদি কিছু অসঙ্গতি থাকে তা গেটে উপস্থিত নিরাপত্তা রক্ষীদের চোখ এড়িয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়, বিশেষত ভিড়ের মধ্যে।

কিন্ত QR টিকিটের ক্ষেত্রে সমস্ত টিকিট তৈরি করা হয় একটি নির্দিষ্ট সংস্থার নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। তৈরি/বিক্রি হওয়া সমস্ত টিকিটের তথ্য সেই ওয়েবসাইটে সঞ্চিত থাকে। প্রতিটি টিকিটে এমনকিছু ইউনিক তথ্য সঞ্চিত থাকে যা অনুমান করা অন্য কারো পক্ষে কার্যত অসম্ভব। টিকিট পরীক্ষার সময় এই সমস্ত তথ্য গুলি কাজে লাগানো হয় ও দেখা হয় টিকিটটি আসল কি না। যেহেতু প্রতিটি টিকিটের ক্ষেত্রে এই তথ্য আলাদা এবং অনুমান অযোগ্য হয় তাই একটি টিকিট দেখে একই ধরনের টিকিট একাধিক টিকিট তৈরি করা সম্ভব নয়।

QR টিকিটের ফটোকপি নিয়ে কেও প্রবেশের চেষ্টা করলে কি হবে?

যেহেতু qr কোডের সমস্ত তথ্য সেটির ফটোকপির মধ্যেও অবিকৃত থাকে, সুতরাং QR টিকিট স্কানারে এটিও আসল টিকিট হিসাবেই গণ্য হবে। আসল টিকিটধারি ব্যক্তি আগেই প্রবেশ করে থাকলে, এই ব্যক্তিকে আটকানো হবে। এই ব্যক্তি প্রথমেই প্রবেশ করলে আসল টিকিটধারি ব্যক্তি প্রবেশাধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন।

সুতরাং QR টিকিট যারা বিক্রি করছেন এবং যারা কিনছেন প্রত্যেকেরই দ্বায়িত্ব টিকিটগুলি যাতে সযত্নে রক্ষিত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা। টিকিটের ছবি/ ফটোকপি/ অন্য কোন সফট কপি যাতে অন্য কেও না পায় বা কারও কাছে থেকে না যায় তা নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন।

QR টিকিট কি আদৌ কোথাও ব্যবহার করা হচ্ছে বা ভবিষ্যতে ব্যবহার করা হবে ?

ইতিমধ্যে বহু দেশে QR টিকিট বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মেট্রো রেল, সাধারণ রেল, সিনেমা হল, অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণ ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে QR টিকিট ব্যবহার করা হচ্ছে।

আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংস্থা “যুনিপার রিসার্চ” প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিষয়ে সারা পৃথিবীব্যাপী গবেষণা করে। 1919 সালে প্রকাশিত তাদের একটি গবেষণায় দেখা যাচ্ছে ২০২৩ সাল নাগাদ ৪৬৮ মিলিয়ন ব্যবহারকারী এধরনের টিকিট ব্যবহার করবেন। (সূত্র: https://www.juniperresearch.com/press/contactless-ticketing-users-reach-468-million-2023)

ভারতবর্ষে কি কিউআর টিকিট ব্যাবহার করা হয়?

ভারতে ইতিমধ্যে এই ধরনের টিকিট এর ব্যবহার শুরু হয়ে গেছে। উদাহরণ স্বরূপ দিল্লি মেট্রো ৩০/০৬/২০২৩ তারিখে ‘DMRC Travel ‘ অ্যাপ চালু করেছে QR টিকিট কাটার জন্য। কলকাতা মেট্রোর গ্রিন লাইন করিডোরে QR টিকিট চালু হয়েছে ০৩/১২/২০২১ তারিখে। কল্যানী বইমেলা ২০২১ সালে অনলাইন QR টিকিট চালু করেছে।

ছোট সংস্থা কম খরচে কি ভাবে কিউআর টিকিট শুরু করবে?

ছোট সংস্থা, যাদের আর্থিক সঙ্গতি বেশি নয় তাদের উচিত এরকম পরিষেবা দেয় এমন কোন সংস্থার কাছ থেকে পরিষেবা টি নেওয়া। টিকিট জেনারেটর, বুক মায় শো ইত্যাদি সংস্থা এরকম পরিষেবা দিয়ে থাকে। কম খরচে উন্নত মানের QR টিকিট পাওয়া যেতে পারে টিকিট লাইন থেকে (https://ticketline.in/). এব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে দেখুন আমার পরবর্তী ব্লগ।

Share this page via

2 comments

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *